Home » » হাসুন প্রাণ খুলে

হাসুন প্রাণ খুলে

Written By Unknown on Saturday, June 4, 2011 | 8:04 PM

একবার এক প্রেসিডেন্ট ইংল্যান্ডে যাবে সেখানকার প্রেসিডেন্টের সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য। কিন্তু সমস্যা হলো প্রেসিডেন্ট ইংরেজী কথা বলতে পারেন না। তাই তাঁর পরিদর্শক তাকে শিখিয়ে দিলেন যে, ‘স্যার, আপনি যাওয়ার সাথে সাথে ইংল্যান্ডের প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসা করবেন How are you? (আপনি কেমন আছেন) তখন তিনি উত্তর দেবেন ও I'm fine? তখন আপনি বলবেন, ও Me too (আমিও)।
প্রেসিডেন্ট সেখানে পৌঁছলে ইংল্যান্ডের প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসা করলেন, Who are you (আপনি কে) তখন তিনি অবাক হয়ে ভাবলেন আমি ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী। আমাকে জিজ্ঞাসা করছে আমি কে? তখন তিনি অন্যভাবে উত্তর দিলেন, I am husband of Hilary Klinton. (আমি হিলারী ক্লিন্টনের স্বামী)। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট তা না বুঝতে পেরে বললেন, Me too (আমিও)।

সংগ্রহে :  মেহনাজ বিনতে সিরাজ
রায়পুর, লক্ষ্মীপুর থেকে।

   শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছেন। সকল ছাত্র- ছাত্রী মনোযোগ সহকারে শিক্ষকের কথা শুনছেন। কিন্তু একটা দুষ্টু ছেলে অমনোযোগী হয়ে একটি ইঁদুরের গর্তের মধ্যে তাকিয়ে রইল। তারপর শিক্ষক লেকচার শেষে সেই ছাত্রটিকে বলল, কীরে মাথায় ঢুকেছে? ছাত্রটি বলল- মাথাটা ঢুকছে স্যার, কিন্তু লেজটা ঢুকে না। 

সংগ্রহে ঃ  ইসমাইল হোসাইনআলোনীয়া উচ্চবিদ্যালয়, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর থেকে।


   শিক্ষক ক্লাশে ব্যাকরণ পড়াচ্ছিলেন, তখন সবুজ নামে একটি দুষ্ট ছেলে দুষ্টুমি করছিলো। শিক্ষক রেগে সবুজকে বলল-
শিক্ষক ঃ বলতো, লোকটি গাছ থকে পড়ে গেলো এটা কোন পদ?
সবুজ ঃ স্যার, এটাতো বিপদ !
 সংগ্রহে ঃ  রাছেল আল ইমরান
এম এম এ কাদের একাডেমী, রায়পুর থেকে।

স্ত্রী : কী ব্যাপার! বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে পেঁয়াজ আনবে না?
স্বামী : না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী : তাহলে?
স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না।
 সংগ্রহে ঃ  সোলায়মান আহসান নীরব
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর থেকে

দার্শনিকঃ এতটুকু ছেলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাঁদছে, বড় মায়া হল, তাই কোলে করে নিয়ে এলাম।
স্ত্রীঃ তুমি কি চোখের মাথা খেয়েছ? নিজের ছেলেকে চিনতে পারছ না ?
সংগ্রহে ঃ  ফাহমিদা তাসনীম রিমা
চরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর থেকে।

শিক্ষক ঃ তোমার হাতের লেখা এত ভয়ঙ্কর কেন? কিছুই বুঝতে পারছিনা।
ছাত্র ঃ স্যার, আমি ডাক্তার হওয়ার প্র্যাকটিস করতেছি।
শিক্ষক ঃ তাহলে ছোট বাচ্ছারা তাড়াতাড়ি ডাক্তার হতে পারবে, কেননা তাদের হাতের লেখা এমন ভয়ঙ্কর হয়ে থাকে।
গৃহকর্তা ঃ ছাতাটা দাও তো, গোসল করতে যাচ্ছি।
গৃহকর্ত্রী ঃ ছাতা কী হবে ?
গৃহকর্তা ঃ বাইরে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে, আমি যদি ভিজে যাই তাহলে গোসল করবো কীভাবে ?

দুই চালাক বন্ধুর মধ্যে কথোপকথন-
করিম ঃ আচ্ছা বলতো, আকাশটা নীল না হয়ে লাল হলে কী হতো ?
রহিম ঃ তখন তুই প্রশ্ন করতি আচ্ছা বলতো, আকাশটা লাল না হয়ে নীল হলে কী হতো ?
সংগ্রহে ঃ  ফয়সাল হোসেনচরপাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর থেকে।

0 comments:

Post a Comment

 
Support : Dhumketo ধূমকেতু | NewsCtg.Com | KUTUBDIA @ কুতুবদিয়া | eBlog
Copyright © 2013. XNews2X - All Rights Reserved
Template Created by Nejam Kutubi Published by Darianagar Publications
Proudly powered by Dhumketo ধূমকেতু